‘শিশু পর্নোগ্রাফি’ তৈরিতে তিন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী: আন্তর্জাতিক একটি চক্রের সঙ্গে মিশে শিশু পর্নোগ্রাফি তৈরি করে ছড়িয়ে দেওয়ার অপরাধে ঢাকার তিন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী দুই ব্যক্তির অভিযোগের পর দীর্ঘ দিন অনুসন্ধান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
হজে গিয়ে ভিক্ষা মদিনায় আটক শীর্ষ সন্ত্রাসী
এনসিএমইসির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৯ সালে শিশু পর্নোগ্রাফি, শিশুদের যৌন নিপীড়নসংক্রান্ত ছবি ও ভিডিও ধারণ এবং আদান-প্রদানের সর্বোচ্চ ১৯ লাখ ৮৭ হাজার ৪৩০টি ঘটনা ঘটেছে ভারতে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা পাকিস্তানে ঘটেছে ১১ লাখ ৫৮ হাজার ৩৯০টি, তৃতীয় অবস্থানে থাকা ইরাকে ঘটেছে ১০ লাখ ২৬ হাজার ৮০৯টি, চতুর্থ অবস্থানে থাকা আলজেরিয়ায় ঘটেছে সাত লাখ ৫৩৫টি এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা বাংলাদেশে ঘটেছে পাঁচ লাখ ৫৬ হাজার ৬৪২টি।
অনিবন্ধিত সম্পাদকের জন্য পাতা আরও জানুন
পরিশেষে, সামহোয়্যার ইন কর্তৃপক্ষ কে অসংখ্য ধন্যবাদ পোস্ট টিকে স্টিকি করার জন্য।
‘ক্ষমতায় যাওয়ার বিএনপির রঙিন স্বপ্ন, দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে’
পরিসংখ্যান মতে, ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৪-৪৬% মানুষ পর্ণ দেখার জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করে।
বিষয়বস্তুতে চলুন পার্শ্বদণ্ড দেখান
এক সমীক্ষায় দেখা যায়, ১৮-২৬ বছর বয়সী মানুষ; যার মধ্যে ৬৭% যুবক এবং ৪৯% যুবতী স্বীকার করেন যে- পর্ণ দেখা স্বাভাবিক এবং এটা গ্রহণযোগ্য ব্যাপার।
উত্তর দেয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রবেশ বা নিবন্ধন করতে হবে
আমি কোনো সিদ্ধান্তে যাবনা। শরীর আপনার, মন ও আপনার। তাই পোস্ট টি পড়ার পরে আপনি নিজে চিন্তা করবেন এবং সিদ্ধান্ত নিবেন আজকের পর থেকে পর্ণ দেখবেন কিনা...
বিবিসির ওপর কেন আপনি আস্থা রাখতে পারেন
আমি একটা ব্যাপার শেয়ার করছি। যদিও একেবারেই ব্যাক্তিগত। আমার যখন বয়সন্ধিকাল তখন আমি একবার বাথরুমে গোসল করার সময় মাস্টারবেশন করি। সেইবারই প্রথম। এর পরে সুযোগ পেলেই করতাম। আমার স্কুলের ফ্রেন্ডরা টিফিন পিরিয়ডে কথার ফাঁকে বললো *** করলে 'এইডস' হয়। আমি বাসায় এসে খুব চিন্তায় পড়লাম। কি, *** করলে এইডস হয়? হায় হায়। আমি তো মাস্টারবেশন কয়েকবার করছি। আল্লাহ মাফ করো বলতে বলতে বারান্দায় ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাদঁতাম। একবার আমার দাদা দেখে ফেলেছিলো আমি কাঁদছি। আমি তখন মিথ্যা কথা বলে পার পেলাম। পরে প্রথম আলো পত্রিকায় ডাক্তারের চেম্বার থেকে একটা কলামে লেখা পড়লাম। মাস্টারবেশন দুনিয়ার পর্ণ ওয়েবসাইট সবাই করে। এটা একেবারেই সুস্থ স্বাভাবিক একটা প্রক্রিয়া। করলে প্রসটেট ক্যান্সার প্রতিরোধ হয়। শরীর সুস্থ থাকে। বেশি করলে শারীরিক কোনো সাইড এফেক্ট নাই তবে পর্ণ বেশি দেখলে সাইড এফেক্ট আছে।
শব্দটা দেখে একটু ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে যাননি তো? যতই ভ্রু কুঁচকে যাক কিংবা দ্বিধায় আড়ষ্ট হোন না কেন, সমগ্র আলোচনা হবে পর্ণ আসক্তি নিয়ে। দ্বিধায় পড়ে গেলেন?